বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ [বন সংরক্ষকের কার্যালয়, খুলনা] প্রকাশিত হয়েছে। পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীণ বন অধিদপ্তরের অধীনে বন সংরক্ষকের দপ্তর, খুলনা-এ ২ ক্যাটাগরির পদে মোট ৪৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ফরেস্ট গার্ড ও অফিস সহায়ক এই দুই পদে নারী ও পুুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন । আবেদনের মাধ্যম অনলাইন (http://bfdkc.teletalk.com.bd), আবেদনের তারিখ ১ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে ২২ ডিসেম্বর ২০২২ বিকাল ৫টা।
- আবেদন শুরুর তারিখ ও সময় : ১ ডিসেম্বর ২০২২; সকাল ১০টা
- আবেদনের শেষ তারিখ ও সময় : ২০ ডিসেম্বর ২০২২; বিকাল ৫টা
এক নজরে :
বন অধিদপ্তর নিয়োগ ২০২২
| প্রতিষ্ঠানের নাম : | বন অধিদপ্তর (Forest department) |
| চাকরির ধরন : | সরকারি চাকরি (রাজস্ব খাতভুক্ত) |
| মোট পদের সংখ্যা : | ৪৬টি |
| আবেদন শুরুর তারিখ : | ১ ডিসেম্বর ২০২২; সকাল ১০টা |
| আবেদনের শেষ তারিখ : | ২০ ডিসেম্বর ২০২২; বিকাল ৫টা |
| অনলাইনে আবেদনের লিংক : | http://bfdkc.teletalk.com.bd |
| আবেদনের ফি : | ১১২ টাকা (চার্জসহ) |
| অফিশিয়াল ওয়েবসাইট : | http://forest.khulnadiv.gov.bd ও http://bforest.gov.bd |
বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ / বন সংরক্ষকের কার্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
পদের নাম, সংখ্যা, যোগ্যতা ও বেতন
১। পদের নামঃ ফরেস্ট গার্ড
- শিক্ষাগত যোগ্যতা : উচ্চ মাধ্যমিক পাস
- বেতন স্কেল : ৯,০০০ থেকে ২১,৮০০ টাকা (গ্রেড- ১৭)
- শূন্য পদের সংখ্যা : ৪১টি
২। পদের নাম : অফিস সহায়ক
- শিক্ষাগত যোগ্যতা : মাধ্যমিক পাস
- বেতন স্কেল : ৮,২৫০ থেকে ২০,০১০ টাকা (গ্রেড- ২০)
- শূন্য পদের সংখ্যা : ৫টি
যেসব জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন
- খুলনা বিভাগ : যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর জেলার প্রার্থীরা আবেদনের সুযোগ পাবেন, তবে এতিম ও শারীরিক প্রতিবন্ধী কোটায় খুলনা বিভাগের সব জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
প্রার্থীর বয়স
আবেদনকারী প্রার্থীর বয়স ১ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে ১৮-৩০ এর মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/ শহীদ বীর মুক্তিযুদ্ধার পুত্রকন্যা ও শারীরিক প্রতিবন্ধীর জন্য বয়স ১৮ থেকে ৩২ বছর।
আবেদন ফি
আবেদন ফি ১১২ টাকা। টেলিটক প্রিপেইড সিম থেকে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিতে হবে আবেদন করার পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে।
আবেদনের সময়সীমা
অনলাইনে আবেদনের তারিখ ১ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে ২২ ডিসেম্বর ২০২২ বিকাল ৫টা।
ফরেস্ট গার্ড ও অফিস সহায়ক পদে আবেদনের নিয়ম
আবেদন করতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে। অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে প্রার্থীকে বন অধিদপ্তর-এর চাকরির আবেদনের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন ফরমটি পূরণ করে সাবমিট করতে হবে।
- অনলাইনে আবেদনের লিংক : http://bfdkc.teletalk.com.bd
বন সংরক্ষকের কার্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ খুলনা
ফরেস্ট গার্ড ও অফিস সহায়ক নিয়োগ ২০২২ :
Forest department job circular 2022 pdf / Bon odhidoptor job circular 2022 Khulna
- Forest department (Khulna division) job circular 2022 pdf download link : http://bfdkc.teletalk.com.bd/docs/circular.pdf
বন অধিদপ্তর কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯
Bangladesh forest department job recruitment rules (pdf) download link :
আরো পড়ুন : ফরেস্ট গার্ডের কাজ কি
প্রার্থীদের সচরাচর জিজ্ঞাসার উত্তর
ফরেস্ট গার্ড পদের চাকরিতে বেতন কত?
বন অধিদপ্তরের ফরেস্ট গার্ড পদের মাসিক বেতন স্কেল ৯০০০-২১৮০০ টাকা (গ্রেড-১৭)।
সব জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে?
খুলনা বিভাগের প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। যেসব জেলার প্রার্থীরা আবেদনের সুযোগ পাবেন-
খুলনা বিভাগ : যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর জেলার প্রার্থীরা আবেদনের সুযোগ পাবেন, তবে এতিম ও শারীরিক প্রতিবন্ধী কোটায় খুলনা বিভাগের সব জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বন বিভাগ / বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ – forest department job circular 2022
Bangladesh forest department job circular 2022 pdf
Bangladesh forest department job circular 2022 pdf download circular : http://ccffd.teletalk.com.bd/doc/CCFFD.pdf
বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯
বন অধিদপ্তরের নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ (pdf) ডাউনলোড লিংক : http://dpp.gov.bd/bgpress/bangla/index.php/home/download_file/gazettes/33942_25544.pdf
এক নজরে বন অধিদপ্তর ও ইতিহাস
বন অধিদপ্তর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি অধিদপ্তর। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয় (Ministry of Environment, Forest and Climate Change) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয়। এর মূল কাজ হচ্ছে পরিবেশ ও বন সংক্রান্ত সরকারের কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনা, প্রচারণা, সমন্বয় এবং দেখভাল করা।
এই মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের পরিবেশ সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ের দেখভাল করার জন্য প্রতিষ্ঠিত, এবং এই মন্ত্রণালয় জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল-এর নির্বাহী কমিটির স্থায়ী সদস্য। এই মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ পরিবেশ কার্যক্রম (ইউএনইপি)-এ অংশগ্রহণকারী।
মন্ত্রণালয়ের মূল কাজের মধ্যে রয়েছে পরিবেশ সংরক্ষণ, বন ও পরিবেশের উপাদানসমূহের সমীক্ষা, পরিবেশের অবক্ষয় প্রতিরোধ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ, বৃক্ষায়ন-বনায়ন এবং অবক্ষিপ্ত অঞ্চলগুলো পূণরুদ্ধার এবং সর্বোপরি পরিবেশের রক্ষণ নিশ্চিত করা। এ মন্ত্রণালয়ের আগের নাম ছিল বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়। ২০১৮ সালের ১৪ মে বাংলাদেশের মন্ত্রীসভার সভায় নাম পরিবর্তন করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয় নামকরণ করা হয়।
১৯৪৭ থেকে ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অঞ্চলভিত্তিক বন বিভাগ ছিল বনরক্ষক-এর অধীনে, এবং পরবর্তিতে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রধান বনরক্ষকের অধীনে ছিল। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে গেলে সংরক্ষিত ও প্রস্তাবিত সংরক্ষিত বনগুলো বাংলাদেশ বন বিভাগের আওতাধীন হয়ে যায়। ১৯৭১ থেকে ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ বন বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন ছিল।
১৯৮৭-৮৯ সময়কালে ফরেস্ট্রি ছিল কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি বিভাগ, যা ছিল একজন সেক্রেটারির অধীন। পরিবেশ বিভাগ (DoE) ১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশে প্রচলিত পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ, ১৯৭৭ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত হয়। অবশেষে ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। একইসাথে বাংলাদেশ বন বিভাগ-কে এই মন্ত্রণালয়ের কারিগরি শাখা হিসেবে এর অধীন করা হয় এবং পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ কার্যকর করতে দায়বদ্ধ হয়।
নিয়মিত আপডেট পেতে ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে রাখুন : https://www.facebook.com/EduDailyOfficial/
ইউটিউব চ্যানেল : https://www.youtube.com/EduDaily24
